কোয়ান্টাম অ্যান্টেঙ্গেলমেন্ট গবেষণায় পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল

চলতি বছর পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন অ্যালান আসপেক্ট, জন ক্লাউসার, অ্যান্টন জেইলিঙ্গার। বেল ইনেকুয়ালিটির পরীক্ষালব্ধ প্রমাণ ও কোয়ান্টাম অ্যান্টেঙ্গেলমেন্ট গবেষণায় অবদানের জন্য তাঁদেরকে এ পুরস্কার দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার এ ঘোষণা দেয় নোবেল কমিটি।

কোয়ান্টাম মেকানিকসের অন্যতম বিস্ময়কর বিষয় হলো কোয়ান্টাম এন্টেঙ্গেলমেন্ট—যা ছিল কোয়ান্টাম মেকানিকসের বিরুদ্ধে আইনস্টাইনের সবচেয়ে বড় অভিযোগ। ১৯৩৫ সালে আইনস্টাইন, পোডলস্কি ও রোজেন মিলে একটি গবেষণাপত্রে তাঁদের অভিযোগ একটি থট এক্সপেরিমেন্ট বা মানস পরীক্ষার মাধ্যমে তুলে ধরেন। তার অনেক বছর পরে ১৯৬৪ সালে জন স্টুয়ার্ট বেল এই গবেষণাপত্রের অভিযোগের ওপর আরও কাজ ‘বেল থিওরেম’ প্রকাশ করেন। বেল থিওরেমের পরীক্ষালব্ধ প্রমাণ হলে সেটা হবে কোয়ান্টাম মেকানিকসেরই প্রমাণ।

১৯৭২ সালে ক্লাউসার ও ফ্রিডম্যান, ১৯৮০-৮২ সালে আসপেক্ট ও ১৯৯৮ সালে জেইলিঙ্গার তাঁদের পরীক্ষায় বেল থিওরেমের প্রমাণ দেন। তাঁদের এই কাজ কোয়ান্টাম কম্পিউটেশনেও অনেক গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত। এদের মধ্যে ফ্রিডম্যান ২০১২ সালে মারা যান। বাকি তিনজন ২০১০ সালের উলফ প্রাইজও পেয়েছেন। তাই অনেক বছরের মতো এবারও তাঁরা আছেন বিবেচনায়।

আরও বিস্তারিত আসছে...