কী কী থাকছে জাতীয় বিজ্ঞান উৎসবে, যা যা জানা দরকার

২০২৫ সালে রাজশাহী আঞ্চলিক পর্বের বিজয়ী

আগামী ৩১ অক্টোবর, শুক্রবার জাতীয় বিজ্ঞান উৎসব। ঢাকার সেন্ট যোসেফ হায়ার সেকেন্ডারি স্কুলে সকাল ৮টায় শুরু হবে এই বিজ্ঞানায়োজন, চলবে বিকাল ৪.৩০টা পর্যন্ত। এই দিনটা শুধু প্রতিযোগিতার দিন নয়; বিজ্ঞানের আনন্দ অনুভব করার দিন, বিজ্ঞানের জগতে হারিয়ে যাওয়ার দিন। তাই দিনভর তোমাদের জন্য রয়েছে নানা আয়োজন।

দেশজুড়ে ৭টি আঞ্চলিক উৎসবের বিজয়ীরা এখানে একসঙ্গে হবে। নিজের মেধার স্বাক্ষর রেখে এই দিনটি স্মরণীয় করে রাখতে চাইবে প্রত্যেক খুদে বিজ্ঞানী। তুমিও এদের একজন। তোমাদের কেউ কেউ নিজ অঞ্চলে কুইজে বিজয়ী হয়েছ, কেউ বানিয়ে এনেছ সেই অঞ্চলের সেরা বিজ্ঞান প্রজেক্ট। এখন সময় তোমার দেশসেরা হওয়ার।

কিন্তু বিজ্ঞান শুধু মেধার লড়াই না, বিজ্ঞান মানে অজানাকে জানা, সবাইকে সঙ্গে করে এগিয়ে যাওয়া। তাই এই দিনে তোমার জন্য, তোমাদের জন্য থাকছে দারুণ সব আয়োজন। এই আয়োজনগুলো কী?

এই দিনে তোমাদের জন্য থাকছে বিশেষ আয়োজন ‘সায়েন্স আনপ্লাগড’। এ পর্বে ‘আপেক্ষিকতা এবং আইনস্টাইনের মহাবিশ্ব’ নিয়ে সহজ ভাষায় আলোচনা করবেন বাংলাদেশ ফিজিক্স অলিম্পিয়াড দলের কোচ এবং ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের ফিজিক্যাল সায়েন্সেস বিভাগের অধ্যাপক আরশাদ মোমেন; ‘রোবটেরা কী পৃথিবী দখল করে নেবে’—এ বিষয়ে আলোচনা করবেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রোবোটিকস অ্যান্ড মেকাট্রনিকস বিভাগের অধ্যাপক লাফিফা জামাল; আন্তর্জাতিক জুনিয়র সায়েন্স অলিম্পিয়াডের কান্ট্রি কো-অর্ডিনেটর এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) তড়িৎকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ফারসীম মান্নান মোহাম্মদী আলোচনা করবেন এলিয়েনের অস্তিত্ব এবং বিজ্ঞান নিয়ে। 'জিন ও ডিএনএ—যে ভাষায় লেখা আমাদের গল্প' নিয়ে কথা বলবেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের অধ্যাপক আদনান মান্নান। বিজ্ঞানবক্তা আসিফ বলবেন মহাজাগতিক ক্যালেন্ডারের কথা, আন্তর্জাতিক এআই অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশ দলের দলনেতা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যপ্রযুক্তি ইনস্টিটিউটের পরিচালক বি এম মইনুল হোসেন এআই নিয়ে আলোচনা করবেন; কার্টুন ও কমিকস নিয়ে থাকবে কার্টুনিস্ট নাসরিন সুলতানা মিতুর সেশন। এ ছাড়াও অতিথি হিসেবে থাকবেন বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির সাধারণ সম্পাদক মুনির হাসান; অন্যরকম গ্রুপ এবং রকমারির প্রতিষ্ঠাতা মাহমুদুল হাসান সোহাগ; বিকাশ লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কামাল কাদির; বিজ্ঞানচিন্তার সম্পাদক আব্দুল কাইয়ুম; বিকাশ লিমিটেডের চিফ এক্সটার্নাল অ্যান্ড কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স মেজর জেনারেল শেখ মো. মনিরুল ইসলাম (অব.)-সহ আরও অনেকে। থাকবে রোবট শো, বিজ্ঞান ম্যাজিক, গান, তারকাকথনসহ আরও অনেক অনেক কিছু!

শুধু আঞ্চলিক পর্বের বিজয়ীরাও নয়, সবার জন্য উন্মুক্ত আরও কিছু বিশেষ আয়োজন থাকবে জাতীয় বিজ্ঞান উৎসবে। যেমন রুবিকস কিউব প্রতিযোগিতা, সুডোকু এবং বিশেষ কুইজ। প্রতিযোগিতা শেষে বিজয়ীদের জন্য থাকছে আকর্ষণীয় পুরস্কার।

এ আয়োজনে স্ন্যাকস পার্টনার হিসেবে থাকছে ড্যান ফুডস লিমিটেড। আইসক্রিম পার্টনার হিসেবে থাকছে পোলার আইসক্রিম।

জাতীয় বিজ্ঞান উৎসবে কখন কী হবে?

আমরা জানি, তোমাদের মনে এই দিনে কী কী আয়োজন থাকছে, সেগুলো কখন কখন হবে, সেসব নিয়ে নানা প্রশ্ন আছে। তাই এই লেখায় আমরা সে সব প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব। লেখাটা ভালোভাবে পড়বে।

 

রিপোর্টিং সকাল ৮টায়

সকাল ৮টায় তোমাদের রিপোর্টিং, তথ্যকেন্দ্রে। সেন্ট যোসেফ হায়ার সেকেন্ডারি স্কুলের গেট দিয়ে ঢুকলেই দেখতে পাবে—তথ্যকেন্দ্রে তোমার অঞ্চলের নাম লেখা আছে একটি টেবিলের ওপর। যেমন ‘চট্টগ্রাম’ বা ‘খুলনা’। নিজ অঞ্চলের নাম লেখা টেবিলের সামনে লাইন ধরে দাঁড়িয়ে পড়তে হবে তোমাকে। (যদি টেবিল খুঁজে না পাও, আমাদের স্বেচ্ছাসেবীদের কাউকে জিজ্ঞেস করলেই হবে, তোমাকে তোমার টেবিল দেখিয়ে দেবেন তাঁরা।) এই টেবিল থেকে তোমাকে সকালের নাস্তা, দুপুরের খাবারের কুপন, গিফট পাউচ, আইডি কার্ড ইত্যাদি সংগ্রহ করে নিতে হবে। (তোমাদের অভিভাবকদের জন্য বিজ্ঞান উৎসবের পক্ষ থেকে কোনো নাস্তা বা দুপুরের খাবারের ব্যবস্থা থাকবে না। তবে অভিভাবকেরা যেন অল্প খরচে নাস্তা বা খাবার কিনে খেতে পারেন, সেই ব্যবস্থা থাকবে।) 

নির্দিষ্ট সময়ের পর এগুলো আর পাওয়া যাবে না। কাজেই তোমাদের যথাসময়ে, সম্ভব হলে সকাল ৮টার আগেই ভেন্যুতে উপস্থিত হতে হবে।

এর পরের আধাঘণ্টায় তোমরা নাস্তা করে নেবে এবং উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুত হবে। পাশাপাশি ভেন্যুতে কুইজের সিট প্ল্যান এবং প্রজেক্ট প্রদর্শনীর জন্য টেবিল দেওয়া থাকবে। কুইজের শিক্ষার্থীরা এ সময় সিটপ্ল্যান দেখে নেবে; প্রজেক্টের শিক্ষার্থীরা প্রজেক্ট দ্রুত সেটআপ করে ফেলার চেষ্টা করবে।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠান, কুইজ এবং প্রজেক্ট প্রদর্শনী

ঠিক ৮টা ৫০ মিনিটে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের জন্য মাঠে পতাকা মঞ্চের সামনে, নিজ অঞ্চলের লাইনে দাঁড়িয়ে পড়বে তুমি। লাইন চেনার জন্য দেখবে, স্বেচ্ছাসেবীদের একজন তোমার অঞ্চলের নাম লেখা প্ল্যাকার্ড হাতে দাঁড়িয়ে আছেন। সেই লাইনে দাঁড়িয়ে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশ নেবে।

উদ্বোধন শেষে যাদের কুইজ এবং প্রজেক্ট দুটিই আছে, তারা কুইজ প্রতিযোগিতায় চলে যাবে। আর যাদের শুধু কুইজ, তারা কুইজে অংশ নেবে; যাদের শুধু প্রজেক্ট, তারা প্রজেক্ট প্রদর্শনী করবে।

কুইজ প্রতিযোগিতা

তোমরা ইতিমধ্যেই এই কুইজের প্রশ্নের ধরন জানো। কুইজের সময় ২০ মিনিট। এই সময়ে তোমরা পরীক্ষা দেবে। সিটপ্ল্যান দেখেও আসন খুঁজে না পেলে স্বেচ্ছাসেবীদের সাহায্য নেবে। খাতায় নিজের পুরো নাম (হ্যাঁ, মনে করে পুরো নামই বাংলায় লিখতে হবে), স্কুলের নাম, শ্রেণি সুন্দর করে লিখবে। নাহলে তোমরা নামটা বিজয়ী সার্টিফিকেটে ভুল আসতে পারে পুরস্কার পেলে।

কুইজ শেষে, ঠিক ৯টা ৫০ মিনিটে তোমরা মঞ্চে চলে আসবে এবং বসে পড়বে। দশটা থেকে শুরু হবে বিশেষ আয়োজন।

প্রজেক্ট প্রদর্শনী

তোমাদেরকে একটা ‘প্রজেক্ট বিবরণী’ কাগজ দেওয়া হবে। ‘একাডেমিক’ আইডি কার্ড পরা বিজ্ঞান উৎসবের বিচারকেরা এসে সেই কাগজটি নিয়ে যাবেন। কাগজ নিয়ে যাওয়ার মানে হলো, তোমাদের বিচারকার্য সম্পন্ন হয়েছে।

‘প্রজেক্ট বিবরণী’ কাগজটা তোমাদের দেওয়া হবে উদ্বোধনের পরপর। সকাল ১০টার আগে এই কাগজটায় যেসব তথ্য চাওয়া হয়েছে, সেসব লিখে ফেলতে হবে। এরপরে তোমাদের আর সময় দেওয়া হবে না (যারা কুইজে অংশ নিবে, তাদের জন্য পরে সময় দেওয়া হবে)। এতে নিজের নাম, স্কুলের নাম, শ্রেণি সুন্দর করে লিখবে। এই কাগজে কিছু প্রশ্ন আছে, এর উত্তরগুলো সুন্দরভাবে লিখবে। আঞ্চলিক পর্যায়ে তোমরা ইতিমধ্যেই একবার এই কাগজটি পূরণ করেছ। সেখানে তোমাদেরকে বলে দেওয়া হয়েছে, একটা বিজ্ঞান প্রকল্পের জন্য কী কী প্রয়োজন। এবারে তোমরা আবারও সুযোগ পাচ্ছ—এবারে কাজটা আরও ভালোভাবে করো। সে জন্য তোমরা এই লেখাটা আবার পড়তে পারো: প্রজেক্ট নির্দেশিকা: যেমন চাই একটি বিজ্ঞান প্রজেক্ট

যারা নিজ অঞ্চলে সেরা ১০-এ আছ, কিন্তু সেরাদের সেরা হওনি—তুমি কিন্তু জাতীয় পর্বে সেরাদের সেরা হতে পারো। নিজের প্রকল্পটা গুছিয়ে আনো; বিজ্ঞানটা ভালোভাবে বুঝে আসো, প্রজেক্ট বিবরণীতে প্রশ্নগুলোর উত্তর ভালোভাবে লেখ এবং বিচারকদের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও যথার্থভাবে। আমরা জানি, তুমি পারবে।

সকাল ১০টা থেকে তোমাদের বিচারকার্য শুরু হবে। চলবে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত। এই সময়ে একাধিক বিচারক তোমাদের প্রজেক্ট দেখতে আসতে পারেন। বিচারকার্য নিয়ে কারো কোনোরকম আপত্তি চলবে না। বিচারকদের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। বিশেষ পরিস্থিতিতে, অনিবার্য কারণে দুপুরের পরেও তোমাদের বিচারকার্য চলতে পারে। সে ক্ষেত্রে প্রজেক্টের প্রতিযোগীদের ডেকে নেওয়া হবে। এ ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে এবং ভেন্যুর বাইরে যাওয়া চলবে না, ভেন্যুতে থেকে অনুষ্ঠান উপভোগ করা যাবে।

পাশাপাশি বিজ্ঞান উৎসবের একজন স্বেচ্ছাসেবী তোমাদের কাছে মোবাইল/ক্যামেরা নিয়ে আসবেন। ১ মিনিটের মধ্যে তাঁর কাছে নিজের প্রজেক্ট উপস্থাপন করবে। এই ভিডিওগুলো আমরা পরে অনলাইনে আপলোড করে দেব। তোমরা নিজেদের এই উপস্থাপনা যে কাউকে দেখাতে পারবে। তাই আগে থেকে প্রস্তুতি নিয়ে আসবে।

১০টা থেকে মঞ্চে আয়োজন, কুইজে অংশগ্রহণকারীদের জন্য

সকাল ১০টা থেকে বেলা ১২.৩০টা পর্যন্ত মঞ্চে আয়োজন চলবে। সায়েন্স আনপ্লাগড, গান, তারকাকথন, রোবট শোসহ থাকবে মজার সব আয়োজন। এ পর্ব শেষ হবে বেলা ১২.৩০টায়। ৫-১০ মিনিট কম-বেশি হতে পারে, এ নিয়ে চিন্তা করো না। আয়োজন শেষে তোমাদের দুপুরের খাবার দেওয়া হবে।

দুপুরের খাবার সংগ্রহ

দুপুরের খাবার নিতে আবারও চলে যাবে তথ্যকেন্দ্রে, সামনে লাইন ধরে দাঁড়িয়ে পড়বে। আমাদের স্বেচ্ছাসেবীরা তোমাদের সহায়তা করবেন, তোমরাও তাদের সহায়তা করবে। তাহলে দ্রুত সবাইকে খাবার দিয়ে দিতে পারবেন স্বেচ্ছাসেবীরা। এই খাবার সংগ্রহ করতে পারবে কুপন দিয়ে—এই কুপনটা তোমরা, আগেই যেমনটা বলেছি, সকালের নাস্তা নেওয়ার সময় পেয়ে যাবে।

বিকাল পর্যন্ত তোমাদের জন্য থাকছে আরও অনেক আয়োজন

দুপুর থেকে বিকাল পর্যন্ত থাকবে আরও অনেক আয়োজন। সায়েন্স আনপ্লাগড-এর কিছু আলোচনা, রোবট শো, বিজ্ঞান ম্যাজিক, রুবিকস কিউব প্রতিযোগিতা, গান, প্রশ্নোত্তর পর্বসহ অনেক কিছু। 

যারা সুডোকু প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে চাও, তারা বিজ্ঞানচিন্তার স্টল থেকে সুডোকু সংগ্রহ করে নিতে পারো। স্টল থেকে তোমার সুডোকু ফর্ম গ্রহণের সময় লিখে দেওয়া হবে। সুডোকু সঙ্গে করে তুমি নিয়ে যেতে পারবে। সুডোকু মেলানো শেষ হলে আবার বিজ্ঞানচিন্তা স্টলে জমা দেবে। তখন আবার জমা দেওয়ার সময় লিখে রাখা হবে। 

সবশেষে পুরস্কার বিতরণীর মাধ্যমে অনুষ্ঠান শেষ হবে।

সবার জন্য বিশেষ কুইজ

সকালে বিশেষ কুইজে অংশগ্রহণকারীরাও কিছু বিশেষ উপহার পাবেন, পাবেন সকালের নাস্তা এবং দুপুরে খাবারের কুপন। সিট প্ল্যান অনুসারে উদ্বোধনের পর, কুইজ প্রতিযোগিতার সময়ই সবার জন্য বিশেষ কুইজটি আয়োজিত হবে। তাই এ পর্বে অংশগ্রহণকারীদেরও ঠিক সকাল ৮টায় চলে আসতে হবে।

এই বিশেষ কুইজে অংশগ্রহণের জন্য নিবন্ধন করা যাবে এই লিংক থেকে। নির্বাচিত হলে গুগল ফর্মে দেওয়া নাম্বারে মেসেজ চলে যাবে। এই মেসেজসহ সকাল ৮টায় তথ্যকেন্দ্রের সামনে লাইন ধরে দাঁড়াতে হবে। মেসেজ দেখিয়ে উপহার, দুপুরে খাবারের কুপনসহ প্রয়োজনীয় সবকিছু সংগ্রহ করে নিতে হবে।

উদ্বোধনের পরে বিশেষ কুইজের সিটপ্ল্যান অনুসারে নির্ধারিত রুমে গিয়ে আসন গ্রহণ করতে হবে। কুইজ শেষে চলে আসতে হবে মঞ্চে, ঠিক ৯টা ৫০ মিনিটে। এরপর মূল আয়োজন উপভোগের পাশাপাশি দুপুরে খাবারের সময় বিজ্ঞানচিন্তার স্টলের সামনে লাইন ধরে দাঁড়িয়ে, কুপন দিয়ে খাবার সংগ্রহ করতে হবে।

বিকেল পর্যন্ত মঞ্চে অনুষ্ঠানের পাশাপাশি অংশ নেওয়া যাবে সুডোকু এবং রুবিকস কিউব প্রতিযোগিতায়। থাকবে আকর্ষণীয় পুরস্কার। পুরস্কার বিতরণীতে সবাইকে পুরস্কার প্রদানের মাধ্যমে শেষ হবে এই আয়োজন।

শুধু আঞ্চলিক পর্বের বিজয়ীদের জন্য

তোমাদের মধ্যে যারা জাতীয় পর্বে বিজয়ী হবে, আমরা তোমাদের সুন্দর ছবি প্রকাশ করতে চাই। তাই এই গুগল ফর্মটিতে তোমার একটি সুন্দর ছবি আপলোড করে নিজের নাম, স্কুলের নাম, শ্রেণি এবং কোন বিভাগের বিজয়ী—তা উল্লেখ করে দাও। তোমাদের পাসপোর্ট সাইজের ছবিটি আমাদের কাছে আছে, তবু এই ফর্মটি পূরণ করলে আমরা তোমাদের সুন্দর এই ছবিটা প্রয়োজনে দিতে পারব।

গুগল ফর্মের লিংক: https://forms.gle/YugEQhZf7Fhk7X8g9

বহুল জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন

প্রশ্ন: ঠিক কয়টায় রিপোর্ট করতে হবে?

উত্তর: সকাল ৮টায়।

 

প্রশ্ন: নাস্তা, দুপুরের খাবার থাকবে?

উত্তর: প্রতিযোগীদের জন্য ব্যবস্থা থাকবে। অভিভাবকদের জন্য বিজ্ঞান উৎসবের পক্ষ থেকে খাবার দেওয়া হবে না, তবে কম দামে খাবার কিনে খাওয়া যাবে।

প্রশ্ন: যাতায়াত খরচ কে বহন করবে?

উত্তর: প্রত্যেকের যাতায়াত খরচ সে নিজে বহন করবে।

প্রশ্ন: কুইজ প্রতিযোগিতা কতক্ষণ চলবে?

উত্তর: ২০ মিনিট। উদ্বোধনের পরে শুরু হবে।

প্রশ্ন: প্রজেক্ট প্রদর্শনী কতক্ষণ চলবে?

উত্তর: সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত।

প্রশ্ন: ফলাফল ঘোষণা করা হবে কখন?

উত্তর: বিকাল ৪টা থেকে শুরু হবে এবং ৪টা ৩০-এ শেষ হতে পারে।