ছবিতে বর্ণাঢ্য হকিং

১৯৮৯ সালে ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডিগ্রি অর্জনের পরে হকিং তাঁর স্ত্রী জেন ও ছেলে টিমের সঙ্গে।আজ স্টিফেন হকিং-এর জন্মদিন। ১৯৪২ সালের ৮ জানুয়ারি তাঁর জন্ম। আমাদের কালের এই মহানায়কের বর্ণাঢ্য জীবন পাঠকের জন্য তুলে ধরা হলো কিছু ছবিতে। দ্য টেলিগ্রাফ অবলম্বনে ফটোফিচারটি তৈরি করেছেন বিজ্ঞানচিন্তার সম্পাদনা দলের সদস্য কাজী আকাশ
১ / ১৮
বিয়ের দিন স্ত্রী জেনের সঙ্গে স্টিফেন হকিং। ১৯৬৫ সালের জুলাই মাসে তিনি জেন ওয়াল্ডকে বিয়ে করেন। এই দম্পতির তিন সন্তান রবার্ট, লুসি ও টিমোথি। যাহোক, হকিং তার স্মৃতিকথায় লিখেছেন, জেন তাঁর স্বামীর অবস্থার অবনতি হওয়ায় দিনদিন বিষন্ন হয়ে পড়ছিলেন। ১৯৯০ সালে জেন ও হকিংয়ের বিবাহ বিচ্ছেদ হয়। ১৯৯৫ সালে হকিং ইলেইন মেসনকে বিয়ে করেন। পেশায় ইলেইন ছিলেন নার্স। তিনি হকিংয়ের সেবাযত্ন করেছেন দীর্ঘদিন
২ / ১৮
বাবা ফ্রাঙ্ক হকিংয়ের কোলে শিশু স্টিফেন হকিং
৩ / ১৮
বোন মেরি ও ফিলিপার সঙ্গে হকিং
৪ / ১৮
১২ বছর বয়সী হকিং তাঁর সেন্ট অ্যালবান্স বাড়ির বাগানের সামনে
৫ / ১৮
হকিং শৈশবে মাছ ধরতে বেরিয়েছেন
৬ / ১৮
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজের গ্রাজুয়েশনে কোট ও গ্রাজুয়েশন ক্যাপ হাতে স্টিফেন হকিং
৭ / ১৮
১৯৮৯ সালে ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডিগ্রি অর্জনের পরে হকিং তাঁর স্ত্রী জেন ও ছেলে টিমোথির সঙ্গে
৮ / ১৮
২২ বছর বয়সে মোটর নিউরন রোগে আক্রান্ত হওয়ার পর ডাক্তাররা ভেবেছিলেন হকিং বেশিদিন বাঁচবেন না। তাঁদেরকে ভুল প্রমাণিত করে তিনি ৭৬ বছর বেঁচে ছিলেন। হকিং জীবনের বেশিরভাগ সময় হুইল চেয়ারে কাটিয়েছেন। তাঁর অবস্থা আরও খারাপ হলে ভয়েস সিন্থেসিসারের মাধ্যমে কথা বলা শুরু করেন
৯ / ১৮
১৯৮৯ সালে বাকিংহাম প্যালেসে ব্রিটেনের রাণীর কাছ থেকে ‘অর্ডার অব দ্য কম্পানিয়নস’ নামে সম্মানসূচক স্বীকৃতি পাওয়ার পর স্টিফেন হকিং ও জেন
১০ / ১৮
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজের কর্মজীবন শুরু করার পর হকিং ক্যামব্রিজে চলে যান। ১৯৯২ সালে সেন্টার ফর ম্যাথেমেটিক্যাল সায়েন্সের চেয়ার পদে বসানো হয় তাঁকে। ১৯৭৯ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিতের লুকাসিয়ান অধ্যাপক ছিলেন। ৩০০ বছর আগে এই পদে ছিলেন স্যার আইজ্যাক নিউটন
১১ / ১৮
১৯৯৫ সালে ইলেইন মেসনকে (বাঁয়ে) বিয়ে করেন হকিং। ১২ বছর ছিল তাঁদের দাম্পত্য জীবন। ২০০৭ সালে তাঁদের বিবাহ বিচ্ছেদ হয়
১২ / ১৮
ব্রিটেনে আধুনিক বিজ্ঞানের সবচেয়ে বিখ্যাত বিজ্ঞানী ছিলেন অধ্যাপক হকিং। তিনি মহাবিশ্বের রহস্য উন্মোচনের জন্য জীবন উৎসর্গ করেছিলেন
১৩ / ১৮
২০০৭ সালে হকিং একটি বিশেষ জেটে আন্টলান্টিকের ওপর দিয়ে ভ্রমণকালে অনুভব করেন ওজনহীনতা
১৪ / ১৮
২০০৮ সালে জোহেনসবার্গে নেলসন ম্যান্ডেলার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন হকিং
১৫ / ১৮
২০০৯ সালে হোয়াইট হাউসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার কাছ থেকে প্রেসিডেনসিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম গ্রহণ করেন স্টিফেন হকিং
১৬ / ১৮
স্টিফেন হকিংয়ের জীবনের ওপর ভিত্তি করে ২০১৪ সালে একটি সিনেমা তৈরি করা হয়েছিল। সিনেমাটির নাম ‘দ্য থিওরি অব এভরিথিং’। স্টিফেন হকিংয়ের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন এডি রেডমায়ান। এখানে তাঁরা দুজন একসঙ্গে ক্যামেরাবনন্দি হয়েছেন
১৭ / ১৮
লন্ডনের সেন্ট জেমস প্যালেসে ব্রিটেনের রাণীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন হকিং
১৮ / ১৮
স্টিফেন হকিং হলোগ্রামের মাধ্যমে শ্রোতাদের সঙ্গে কথা বলেন। ২০১৭ সালে ক্যামব্রিজে হকিংয়ের অফিস থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়। ২০১৮ সালের ১৪ মার্চ অধ্যাপক হকিং ক্যামব্রিজে তাঁর নিজ বাড়িতে শান্তিপূর্ণভাবে মৃত্যুবরণ করেন