থিওরি অব এভরিথিং পড়ে স্তব্দ হয়ে গেলাম

ইদানীং সবার জল্পনা–কল্পনা ও আলোচনা একটি বিষয় কেন্দ্র করে—থিওরি অব এভরিথিং। আর এ সম্পর্কে বিন্দুমাত্র ধারণা না থাকা আমি মনে হাজার প্রশ্ন নিয়ে যেন অথই জলে হারিয়ে যেতে বসেছি। কেন যেন মনে হচ্ছিল, ব্যাপারটা নিয়ে তুমি কিছু একটা করার পরিকল্পনা করছ। সব সময়ের মতো ফেব্রুয়ারি মাসে তোমার নতুন সংখ্যা হাতে পেতেই আমার অনুমান সত্যি হলো। প্রচ্ছদের দিকে চোখ পড়তেই প্রথমে আশ্চর্য হলাম। এরপর থিওরি অব এভরিথিংয়ের বিস্তারিত পড়ার পর স্তব্ধ হয়ে গেলাম। মনে হলো, মাথাটা ৩৬০ ডিগ্রি কোণে চক্কর খেল। যদিও প্রাথমিক ধারণা বুঝতে তেমন অসুবিধায় পড়িনি। যাহোক, এ রকম একটা অদ্ভুত ও অনন্য বিষয় উপস্থাপন করার জন্য তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আর হ্যাঁ, ডাইনোসরের আদ্যোপান্ত নিয়ে তোমার জানুয়ারি সংখ্যা প্রকাশের মাধ্যমে নতুন বছরের শুরুটা চমৎকারভাবে করেছ। অভিনন্দন। বরাবরের মতো নতুন সংখ্যার অপেক্ষায় থাকলাম। ভালো থেকো। বিজ্ঞানচিন্তার জয় হোক।

তূর্ণা দাশ, সপ্তম শ্রেণি, পাবনা সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, পাবনা