একনজরে পদ্মা সেতু

আজ ২৫ জুন উদ্বোধন হলো স্বপ্নের পদ্মা সেতু। নিজেদের টাকায় তৈরি এই সেতুর উদ্বোধনের প্রতীক্ষায় ছিলো পুরো দেশবাসী। শুধু দেশের সবচেয়ে বড় কর্মযজ্ঞ নয়, বিশ্বের অন্যতম চ্যালেঞ্জিং একটি প্রজেক্ট ছিলো এটা। এর মাধ্যমে বাঙালি আরও একবার বিশ্বকে দেখিয়ে দিলো, আমরাও পারি। এই সেতুর মাধ্যমে দেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ১৯টি জেলা প্রতিদিন সরাসরি উপকৃত হবে। স্বপ্নের এই পদ্মা সেতু নিয়ে এখানে থাকছে ১০টি তথ্য।

২০১৪ সালের নভেম্বরে মূল সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হয়।

শুরু

২০১৪ সালের নভেম্বরে মূল সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হয়।

মূল সেতুর দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কিলোমিটার, চওড়া ২২ মিটার।
ছবি: উইকিপিডিয়া

সেতুর দৈর্ঘ্য

৬.১৫ কিলোমিটার, চওড়া ২২ মিটার।

মোট ল্যাম্পপোস্ট ৪১৫টি। মূল সেতুতে ৩২৮টি। ভায়াডাক্টে ৮৭টি।

ল্যাম্পপোস্ট

মোট ৪১৫টি। মূল সেতুতে ৩২৮টি। ভায়াডাক্টে ৮৭টি।

নৌ চলাচলের জন্য রেলপথ থেকে নদীর পানি ফাঁকা থাকবে ১৮.৩০ মিটার।

নৌ চলাচল

রেলপথ থেকে নদীর পানি ফাঁকা থাকবে ১৮.৩০ মিটার।

২৯৪টি পাইল নদীর গভীরে স্থাপন।

পাইল

২৯৪টি পাইল নদীর গভীরে স্থাপন।

পিলার মোট ৪২টি।

পিলার

মোট ৪২টি।

মূল সেতুর স্প্যান ৪১টি। প্রতিটি স্প্যান ১৫০ মিটার। প্রতিটি স্প্যানের ওজন ৩২০০ টন।

স্প্যান

মূল সেতুর স্প্যান ৪১টি।

প্রতিটি স্প্যান ১৫০ মিটার।

প্রতিটি স্প্যানের ওজন ৩২০০ টন।

মাওয়া প্রান্তে নদী শাসন করা হয়েছে ১.৮৩৫ কিলোমিটার এবং জাজিরা প্রান্তে ১১.০৮ কিলোমিটার।

নদী শাসন

মাওয়া প্রান্তে ১.৮৩৫ কিলোমিটার

জাজিরা প্রান্তে ১১.০৮ কিলোমিটার

৭৬ মিলিমিটার গ্যাস লাইন; ১৫০ মিলিমিটার ফাইবার অপটিক্যাল এবং টেলিফোন লাইন

অন্যান্য সুবিধা

৭৬ মিলিমিটার গ্যাস লাইন

১৫০ মিলিমিটার ফাইবার অপটিক্যাল এবং টেলিফোন লাইন

নৌপথে যেতে সময় লাগত গড়ে ২ ঘণ্টা। গাড়ি দিয়ে এই দূরত্ব পার হতে সময় লাগবে ৬-৭ মিনিট।

সাশ্রয় হবে সময়

নৌপথে যেতে সময় লাগত গড়ে ২ ঘণ্টা। গাড়ি দিয়ে এই দূরত্ব পার হতে সময় লাগবে ৬-৭ মিনিট।

সূত্র : প্রথম আলো