ডিসেম্বর মাসে বিজ্ঞানচিন্তায় সর্বোচ্চ পঠিত ১০টি লেখা লিংকসহ আছে এখানে। একনজরে সেগুলো দেখে নিন।
পৃথিবীর মহাকর্ষ ও প্রয়োজনীয় শক্তির মূল উৎস সূর্য। কিন্তু একদিন এই সূর্যই পৃথিবীর ধ্বংসের কারণ হবে। কালের আবর্তে বাড়ছে সূর্যের বয়স। একসময় এটি গ্রাস করে নিতে পারে পৃথিবীকে। কীভাবে? কতদিন পরে?
১২ লাখ প্রজাতির পৃথিবীতে মানুষ সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রাণী। প্রাচীনকাল থেকে মানুষ পৃথিবীতে টিকে আছে। কিন্তু অনেক প্রাণীই মানুষের জন্য হুমকিস্বরুপ। যে ১০টি প্রাণী মানুষের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক, চলুন সেগুলোর ব্যাপারে সংক্ষেপে জানার চেষ্টা করি।
সম্প্রতি সিলেট গ্যাসক্ষেত্রে পাওয়া গেছে তেলের সন্ধান। মাটির নিচে কীভাবে তেল ও গ্যাস তৈরি হয়? কেন সব দেশে বা সব ভূমিতে তেমন তেল বা মূল্যবান খনিজ পাওয়া যায় না? জেনে নিন...
কৃত্রিম উপগ্রহভিত্তিক ইন্টারনেট সেবা নিয়ে দেশে আসতে চলেছে স্টারলিংক। মার্কিন প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ইলন মাস্কের স্পেসএক্সের একটি অঙ্গপ্রতিষ্ঠান এটি। সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকার স্টারলিংককে সেবা প্রদানের লাইসেন্স দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে টেলিযোগাযোগ ও আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদের এক বিবৃতিতে।
বিজ্ঞান সাময়িকী ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক ‘পিকচারস অব দ্য ইয়ার’ ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতার বিজয়ী ঘোষণা করেছে। প্রকৃতি, মানুষ, স্থান, বন্য প্রাণী, বিজ্ঞান, সমুদ্র, মহাকাশ ও ভ্রমণবিষয়ক প্রায় ২১ লাখ ছবি জমা পড়ে এ প্রতিযোগিতায়। অংশগ্রহণ করেন বিশ্বের ১৬৫ জন আলোকচিত্রী। সেরা ছবিগুলো থেকে বাছাইকৃত বিজ্ঞানের ছবিগুলো বিজ্ঞানচিন্তার পাঠকদের জন্য প্রকাশিত হলো।
সাধারণ কাণ্ডজ্ঞানে শীতকালে ঠান্ডা ও গ্রীষ্মকালে গরম লাগার কথা। কেউ কেউ হয়তো একে প্রকৃতির আজব খেয়াল বলে পাশ কাটিয়ে যেতে চাইবে। কিন্তু এর পেছনে আছে যুক্তিযুক্ত বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা। সেটিই বলছি।
মাত্র দুই বছর আগে নতুন একটি তত্ত্ব খাড়া করেছেন এই জার্মান বিজ্ঞানী। নাম, সাধারণ আপেক্ষিকতা। যেখানে মহাকর্ষকে ব্যাখ্যা করা হয়েছে স্থান-কালের বক্রতা হিসেবে। কোনো ভারী বস্তু স্থানের চাদরকে বাঁকিয়ে ফেলে। সে কারণে...
আমাদের এখনই প্রকৌশলী ও প্ল্যানারদের প্রশিক্ষণ দিতে হবে। নতুন গ্র্যাজুয়েশন করে যারা কাজে নামছে, তাদের অন্তত তিন মাসব্যাপী ভবন নির্মাণ আইন নিয়ে ভালোভাবে প্রশিক্ষণ দিতে হবে। আর কর্মরত, প্রফেশনাল প্রকৌশলীদেরও কমবেশি প্রশিক্ষণ দিতে হবে।
ব্ল্যাকহোল বা কৃষ্ণগহ্বর। নামের মতোই অন্ধকারে রয়েছে মহাজাগতিক এই বস্তুটি। প্রায় শত বছর আগে কার্ল শোয়ার্জশিল্ড যে অতি ভারী, অতি ঘন বস্তুর কথা চিন্তা করেছিলেন, বিজ্ঞানীরা তা বাস্তবে শনাক্ত করেছেন।
কোনো কিছুই চিরকাল টিকে থাকে না। দেখা গেছে, কম্পিউটারের বিকাশের প্রতিটি ক্রান্তিকাল এক সৃজনশীল ধ্বংস প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আগের প্রযুক্তিকে অকেজো করে তুলেছে।