বছর ঘুরে আবার এল অক্টোবর মাস। আর অক্টোবর মানেই নোবেল পুরস্কার। বহুল প্রতীক্ষিত এ পুরস্কারের অপেক্ষায় গোটা বিশ্বের সবাই। এ সময়ে জেনে নিন যাঁর হাত ধরে নোবেল পুরস্কারের সূচনা, সেই আলফ্রেড নোবেলের কথা। জেনে নিন নোবেল মেডেলের আদ্যোপান্ত ও নোবেল বঞ্চিত বাঙালিদের কথা...
ফেসবুকে ভেসে বেড়াচ্ছিল, কোনো এক বাংলাদেশি ডাক্তার নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছেন। পড়ে আর দ্বিতীয়বার ভাবিনি এ নিয়ে। কারণ, নোবেল পুরস্কার—শান্তি বা বিজ্ঞান যাই হোক, সেটার সিস্টেম জটিল। বিভিন্ন দেশ বা অঞ্চলে মনোনয়নকারী আছেন। তাঁরাই নাম ও সাইটেশন জমা দেন নোবেল কমিটির কাছে। নোবেল কমিটি কোন বিভাগে কত নমিনেশন, সেটা শুধু বলে। তারপর নির্বাচন হয় এবং অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে...
মানুষ হিসেবে কেমন ছিলেন আলফ্রেড নোবেল? যিনি একাধারে একের পর এক বিস্ফোরক ও যুদ্ধাস্ত্রের উপাদান আবিষ্কার করেছেন, সারা ইউরোপে বিরাট বিরাট কারখানা গড়ে তুলে কাড়ি কাড়ি অর্থ উপার্জন করেছেন, কিন্তু জীবন-যাপন করেছেন একাকি, নিরাসক্ত। জীবনে কোনোদিন ধূমপান করেননি, মদ পান করেননি, এমন কি বিয়েও করেননি। তেমন কোনো বন্ধুবান্ধবও ছিল না আলফ্রেড নোবেলের। প্রথম জীবনে কবি হতে চেয়েছিলেন—অনেক কবিতাও লিখেছিলেন। সেই আলফ্রেড নোবেলের জীবদ্দশায় প্রকাশিত হয় তাঁর মৃত্যুর খবর। সেই ধারাবাহিকতায় মানব কল্যাণে তিনি প্রবর্তন করলেন নোবেল পুরস্কার...
প্রতিবছরের মতো এবারও পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন এবং চিকিৎসাবিজ্ঞান ও শারীরতত্ত্বে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হবে। বিজয়ী বিজ্ঞানীরা অর্থমূল্যের সঙ্গে স্বীকৃতি হিসেবে পাবেন একটি করে মেডেল। কী দিয়ে তৈরি এই মেডেল?