১৯৫২ সালে একবার আইনস্টাইনকে অনুরোধ করা হয়েছিল ইসরায়েলের প্রেসিডেন্ট হওয়ার জন্য। যেসব বড় রাজনৈতিক কর্তাব্যক্তি তাঁকে এ অনুরোধ করেছিলেন, তাঁরা বলেছিলেন,
- স্যার আপনি ইসরায়েলের প্রেসিডেন্ট হলে রাজনীতিতে একটা নতুন সমীকরণ যুক্ত হবে।
আইনস্টাইন মৃদু হেসে বলেছিলেন, ‘মাফ করবেন, আমি কিন্তু শুধু সমীকরণে বিশ্বাসী।’
এক শিশু স্কুল থেকে বিমর্ষ মুখে বাসায় ফিরল। বাবা জানতে চাইলেন,
- সমস্যা কী?
- অ্যালজেবরা পরীক্ষার রেজাল্ট দিয়েছে।
- ফেল করেছ?
- হুঁ।
- কারণটা জানতে পারি?
- অ্যালজেবরার সমীকরণে ভুল করেছিলাম।
- উফ...বাবা এবার হুংকার দিলেন, ‘তোমাকে বলেছি না অ্যালজেবরার সূত্রগুলো মুখস্থ করতে?’
- করেছিলাম তো।
- তারপরও কী করে সমীকরণে ভুল হয়?
- ওই যে আজকাল সবাই বলে, ‘মুখস্থ ও মাদককে না বলুন।’ সেই স্লোগান মাথায় আসতেই...
সবশেষে আবার আইনস্টাইন। আইনস্টাইন ছিলেন বেশ ভুলোমন টাইপ বিজ্ঞানী, প্রায়ই ভুল করতেন। একবার ভুল করে বিজ্ঞান সম্মেলনে না গিয়ে লেখকদের সম্মেলনে হাজির হলেন।
কেমিস্ট্রি ক্লাসে স্যার ব্ল্যাকবোর্ডে একটা সমীকরণ লিখলেন, তারপর স্টুডেন্টদের বললেন, ‘টেবিল ব্যবহার না করে এই সমীকরণের ব্যাখ্যা করো। আমি একটু আসছি।’
স্যার ফিরে এসে দেখেন, সবাই ক্লাসের মেঝেতে বসে সমীকরণ সমাধানের চেষ্টা করছে।
- মেঝেতে কেন? স্যার হংকার দিলেন।
- আপনিই তো বললেন টেবিল ব্যবহার না করতে। (স্যার অবশ্য পিরিয়ডিক টেবিলের কথা বলেছিলেন)
সমীকরণ নিয়ে দান দান তিন দান...
স্যার বোর্ডে একটা সমীকরণ লিখলেন। তারপর বললেন, ‘ব্ল্যাকবোর্ডে এসে কে এই সমীকরণ ব্যাখ্যা করতে পারবে?’ কেউ হাত তোলে না। স্যার আবার চেঁচালেন,
- কী আশ্চর্য, কেউ পারবে না?
- স্যার আমি। একজন হাত তুলল।
- তুমি পারবে?
- জি স্যার, আপনার কাছে যদি কালো চক থাকে।
সবশেষে আবার আইনস্টাইন। আইনস্টাইন ছিলেন বেশ ভুলোমন টাইপ বিজ্ঞানী, প্রায়ই ভুল করতেন। একবার ভুল করে বিজ্ঞান সম্মেলনে না গিয়ে লেখকদের সম্মেলনে হাজির হলেন। দ্বাররক্ষক বলল,
- মাফ করবেন স্যার, এটা লেখকদের সম্মেলন; আপনি বোধ হয় ভুল করেছেন।
- অ্যাঁ...ইয়ে...আমিও একজন লেখক।
- আপনি কী লিখেছেন?
- সম্ভবত পৃথিবীর সবচেয়ে সেরা সমীকরণটাই...
