আপডেট বিজ্ঞানচিন্তা
মহাবিশ্বতত্ত্ব মহাবিশ্বকে যে রকম বিছানো চাদরের মতো সমতল ও খোলা বলে অনুমান করে, আসলে মহাবিশ্ব সে রকম নয়।
কিন্তু কৈলাশ সাহা ও তাঁর দলের আবিষ্কৃত নতুন এই কৃষ্ণগহ্বর নির্দিষ্টভাবে কোথাও স্থির থাকে না। মহাকাশে একাকী ভেসে বেড়ায়। এধরনের কৃষ্ণগহ্বরকে বলা হয় ভাসমান কৃষ্ণগহ্বর।
ভি১৬৭৪ হারকিউলিস নামের এই বিস্ফোরণ সংঘটিত হয় গত ১২ জুন।
এটা বিশ্বের দ্রুততম সুপার কম্পিউটারের চেয়ে ১০০ ট্রিলিয়ন গুণ বেশি দ্রুত কাজ করতে সক্ষম।
এই আঘাতের পরও স্বাভাবিকভাবে কাজ করবে জেমস ওয়েব। তাই, আপাতত দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই।
এই চুম্বকক্ষেত্রটি স্থির নয়।
আকাশের বিস্তৃত অংশের ছবি এক সঙ্গে তোলার জন্য হাবল টেলিস্কোপে সংযোজন করা হয় নতুন প্রযুক্তি—ড্রিফট অ্যান্ড শিফট বা ড্যাশ। এ প্রযুক্তির সাহায্যে প্রথমে একসঙ্গে বেশকিছু ছবি তোলা হয়।
গ্রহটির নাম দেওয়া হয়েছে রস ৫০৮ বি।
বইটি ২০২৪ সালে প্রকাশের সম্ভাবনা রয়েছে।
আমাদের গ্যালাক্সির প্রায় ৯৭ ভাগ নক্ষত্রের গন্তব্য এই শ্বেতবামন।
মহাবিশ্বে তথ্যের বিনাশ নেই।
২২ ব্যক্তির মধ্যে ১৭ জনের রক্তেই মাইক্রোপ্লাস্টিকের উপস্থিতি শনাক্ত হয়।
টপোলোজিতে যুগান্তকারী অবদানের জন্য এ বছর আবেল পুরস্কার পেয়েছেন ডেনিস সুলিভান।
ব্ল্যাকহোল দুটির মধ্যবর্তী দূরত্ব এখন প্রায় শূন্য দশমিক ৩ আলোকবর্ষ।
সম্প্রতি ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির একদল জোতির্বিজ্ঞানী প্রথমবারের মতো এ রকমই একটি গ্রহের সন্ধান দিয়েছেন।