মহাকাশ বিজ্ঞানচিন্তা
মহাবিশ্বতত্ত্ব মহাবিশ্বকে যে রকম বিছানো চাদরের মতো সমতল ও খোলা বলে অনুমান করে, আসলে মহাবিশ্ব সে রকম নয়।
ব্ল্যাকহোল যেদিকে ঘোরে, গ্যাসও সেদিকেই ঘোরে। কিন্তু সাম্প্রতিক এই পর্যবেক্ষণে গ্যাসের খুবই কম ঘূর্ণন লক্ষ করা গেছে। ব্যাপারটা বিস্ময়কর!
অক্সিজেন ছাড়া যে আগুন জ্বলে না, সূর্যের আগুন সেরকম আগুন নয়।
দিনের বেলাতেও চাঁদের উজ্জ্বলতা আকাশের চেয়ে কিছুটা বেশি হলে দিনের বেলায়ও চাঁদ দেখা যায়।
মহাবিশ্ব সৃষ্টিতত্ত্ব পর্যবেক্ষণের জন্য কৃষ্ণগহ্বর খুবই উপকারি ভূমিকা রাখছে।
মহাকর্ষ আকর্ষণধর্মী, বিস্ফোরণের ফলে সবকিছু ছড়িয়ে পড়ে।
দহনের কাজ চালাতে অক্সিজেন গ্যাস আলাদা বহন করতে হবে।
অন্য গ্রহে বাস করার জন্য প্রয়োজনীয় জৈব শর্ত নেই
ত্রিকোণমিতি ও জ্যামিতির সূত্র ব্যবহার করে প্রাচীনকালে মানুষ সূর্যের দূরত্ব মেপেছেন।
ভি১৬৭৪ হারকিউলিস নামের এই বিস্ফোরণ সংঘটিত হয় গত ১২ জুন।
শুক্র আর ইউরেনাস ছাড়া বাকি সবগুলো গ্রহ ঘোরে ঘড়ির কাঁটার বিপরীতে।
এটা নিউটনের তত্ত্বের সীমাবদ্ধতা।
একসময় চাঁদ আমাদের ধরাছোঁয়ার বাইরে ছিল। এর পর মানুষ চাঁদে গিয়েছে। চাঁদের মাটির গন্ধ শুঁকে দেখেছে। এমনকি চেখেও দেখেছে। মানুষ প্রথম চাঁদে যায় ১৯৬৯ সালের ২০ জুলাই। যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাপোলো-১১ মিশনে।
স্নাতক হওয়ার পরে নাসার নভোচারী হওয়ার প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়া যায়।
মঙ্গল গ্রহের প্রাণীরা দুই বছরের মধ্যে দুটি বিশাল আকৃতির খাল খনন করে ফেলেছে।