আগস্ট মাসে বিজ্ঞানচিন্তায় সর্বোচ্চ পঠিত ১০টি লেখা লিংকসহ আছে এখানে। একনজরে সেগুলো দেখে নিন...
আজ থেকে মাত্র কয়েক বছর আগেও আমরা কল্পনা করতে পারিনি যে একটা মেশিন আমাদের সঙ্গে কথা বলবে, ছবি আঁকবে, এমনকি কবিতাও লিখবে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, এআই প্রতিদিন নতুন নতুন কাজ করে আমাদের চমকে দিচ্ছে। আর এই পরিবর্তনের মাঝে একটা অনেকের মাথায় একটা প্রশ্ন ঘুরপাক খায়—আমাদের চাকরি কি টিকে থাকবে?
এই জলপথে এসে মিলে গেছে সুবিশাল আটলান্টিক মহাসাগর (বাংলায় যাকে বলে অতলান্তিক) এবং ভূমধ্যসাগর। মাঝখানে মাত্র ১৪ কিলোমিটার, অথচ এই জায়গায় এতদিনেও কোনো ব্রিজ বানানো হয়নি। বিষয়টা অদ্ভুত না?
বিল গেটস বিশ্বের অন্যতম সফল মানুষ। তিনি মাইক্রোসফটের সহপ্রতিষ্ঠাতা। একই সঙ্গে সমাজসেবকও। স্বাভাবিকভাবেই তিনি ব্যস্ত মানুষ। কিন্তু এত ব্যস্ততার মধ্যেও তিনি প্রতি সপ্তাহে অন্তত একটি বই পড়েন। সব ধরনের বই পড়তেই ভালোবাসেন তিনি। তাঁর পছন্দের বইয়ের তালিকা দেখলেই তা বোঝা যায়। এখানে বিল গেটসের পছন্দের ১০টি বই সম্পর্কে জানানো হলো।
রক্তের চারটা গ্রুপ এ, বি, এবি এবং ও। কিন্তু যদি বলা হয়, এর বাইরে আরও একটা রক্তের গ্রুপ আছে? শুনে অবাক হতে পারেন, কিন্তু ঘটনা সত্যি। আর সেই রক্ত আছে পৃথিবীর মাত্র একজন মানুষের দেহে। তিনি আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে বাস করেন।
নিউটন কি তখন ভেবেছিলেন, তার সূত্র প্রকাশের এতদিন পরেও তা নিয়ে বিতর্ক হবে! পৃথিবীর মানুষ টানা তিন শ বছর তাঁর সূত্র ভুলভাবে ব্যাখ্যা করবে! সেই ভুলটা কী? কেন এই ভুল হলো?
জিপিটি-৫ নিয়ে এখন বেশ আলোচনা হচ্ছে। কিন্তু কেন এত আলোচনা? কারণ, এটি আগের চেয়ে অনেক বেশি বুদ্ধিমান। উত্তরও দিতে পারে অনেক দ্রুত এবং নির্ভুলভাবে। আগে যেমন চ্যাটবটগুলো মাঝেমধ্যে না জেনেও বানিয়ে বা ভুলভাল উত্তর দিত, নতুন এই মডেল তা কম করে।
এই মুহূর্তে আমরা খুব অনিশ্চিত এবং নিয়ত পরিবর্তনশীল একটা সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। প্রতিদিন এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আরও উন্নত হচ্ছে, বদলে যাচ্ছে প্রযুক্তি। এর ফলে প্রভাব পড়ছে চাকরির বাজারে, কর্মক্ষেত্রে। অনেকেই শঙ্কিত হচ্ছেন...
হৃদরোগ, হঠাৎ মাথা ঘুরে পড়ে যাওয়া, এমনকি ডিমেনশিয়ার মতো রোগেরও ঝুঁকি কমে এই একটি কাজ করলেই! এমন কোনো মহার্ঘ্য বা সর্বরোগের ওষুধ নয়, কোনো জাদুও নয়। গবেষকেরা দেখিয়েছেন, নিয়ম করে সকালে হাঁটলেই হবে, মুক্তি মিলতে পারে এসব ভয়ংকর রোগের হাত থেকে। কিন্তু কতটা হাঁটবেন? প্রতিদিন কয় পা হাঁটলে এসব রোগের ঝুঁকি কমে?
পরীক্ষার আগে বা বাসায় অঙ্ক করার সময় অনেক শিশুই গণিতভীতিতে ভোগে। মনোবিজ্ঞানীরা এই অবস্থাকে বলেন ‘ম্যাথোফোবিয়া’। বাংলায় একে বলি গণিতভীতি। অনেক অভিভাবক সন্তানের এই ভয়কে পড়াশোনায় ফাঁকি দেওয়ার অজুহাত বলে মনে করেন। কিন্তু গবেষণা বলছে, গণিতভীতি একটি বাস্তব সমস্যা এবং এর পেছনে নির্দিষ্ট কিছু কারণও রয়েছে।
ইদানীং আমাদের দেশের তাপমাত্রা হঠাৎ বেড়ে গেছে। ৪০ ডিগ্রি সেলসেসিয়াসে পৌঁছে গেছে তাপমাত্রা। সপ্তাহজুড়ে এমন প্রবণতা চলতে দেখা গেছে। এটি মূলত হিটওয়েভ বা তাপদাহের কারণে হয়। অস্বাভাবিকভাবে উচ্চ তাপমাত্রার সময়কে বলে হিটওয়েভ।