মার্চের সর্বাধিক পঠিত লেখাগুলো দেখে নিন

পৃথিবী সূর্যের চারপাশে ঘন্টায় প্রায় ১ লাখ ৭ হাজার কিলোমিটার বেগে ঘুরছে। আবার নিজের অক্ষের চারপাশে প্রতি ২৪ ঘন্টায় একবার ঘোরে। কিন্তু তারপরেও আমরা কেন বুঝতে পারি না, পৃথিবী ঘুরছে? 

২০৩০-এর দশকে মানুষ পাঠানো হবে মঙ্গলে। তার প্রস্তুতিও শুরু হয়ে গেছে অনেক আগে। কথা হলো, যাঁরা মঙ্গলে যাবেন, তাঁদের সম্পূর্ণ গ্রহটা একবার ঘুরতে কত সময় লাগবে? 

ব্যতিক্রমী গ্রহাণু বেণু। কার্বনের তৈরি। ভেসে বেড়াচ্ছে মহাকাশে। ১৯৯৯ সালে বিজ্ঞানীরা প্রথম এর সন্ধান পান। ‘বেণু’ নাম দেওয়া হয়েছে প্রাচীন মিসরীয় এক পাখির নামে। গ্রহাণুটি দেখতে কুচকুচে কালো...

ওপরের ছবির বস্তুটি কোনো গ্রহ বা নক্ষত্র নয়। একটা ধূমকেতু। আপনার জীবদ্দশায় হয়তো মাত্র একবারই দেখতে পাবেন। কারণ প্রতি ৭১ বছর পর এটি পৃথিবী থেকে দেখা যায়। চলতি বছরের এপ্রিল মাসে ধূমকেতুটি পৃথিবী থেকে দেখা যাবে।

মহাসাগরে প্রতিনিয়ত ঘটছে নানা ঘটনা। তার সবগুলো আমরা জানতে পারি না। তবে মাঝে মধ্যে বিজ্ঞানী ও ফটোগ্রাফারদের কল্যাণে সেসব ঘটনার কিছুটা জানা যায়। ‘আন্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফার অফ দ্য ইয়ার’ প্রতিযোগিতায় মহাসাগরের গভীরের প্রায় ৬ হাজার ৫০০ ছবি জমা পরে। সেখান থেকে সেরা বাছাইকৃত কিছু ...

চাঁদের তাপমাত্রা দিনে প্রায় ১২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলেও রাতে কমে হয় প্রায় মাইনাস ১৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কেন? তাপমাত্রার এত হেরফের কেন হয়?

পৃথিবীর ওজন কত? কৌতূহলী প্রশ্ন বটে। যাঁরা একটু বিজ্ঞান সচেতন, তাঁরা জানেন, প্রশ্নটা বলে আসলে ওজন বোঝানো হচ্ছে না। জানতে চাওয়া হচ্ছে ভর। সঠিক প্রশ্নটা তাই হবে, পৃথিবীর ভর কত?

বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন বিজ্ঞানী এম. জাহিদ হাসানের নেতৃত্বে একদল বিজ্ঞানী সম্প্রতি কোয়ান্টাম পদার্থবিজ্ঞানের নতুন মাইলফলক ছুঁয়েছেন। তুলনামূলক উচ্চ তাপমাত্রায় আরোনোভ-বোম ইন্টারফিয়ারেন্স ব্যবহার করে কোয়ান্টাম প্রভাব পর্যবেক্ষণ করেছেন তাঁরা...

অণুজীববিজ্ঞানী সেঁজুতি সাহার নেতৃত্বে বাংলাদেশে প্রথম সিঙ্গেল সেল জিনোমিক্স ডাটা সংশ্লেষণ করেছেন চাইল্ড হেলথ রিসার্চ ফাউন্ডেশনের বিজ্ঞানীরা। তাঁরা চ্যান জাকারবার্গ ইনস্টিটিউটের অর্থায়নে শিশুদের নাক ও মুখের মিউকোসার কোষের অ্যাটলাস তৈরির একটি আন্তর্জাতিক প্রকল্পের অংশ হিসেবে কাজ করছেন।

একটা দমকল ভেঁপু বাজাতে বাজাতে রাস্তা দিয়ে আমার দিকে ছুটে আসছে। যে মুহূর্তে ও আমাকে অতিক্রম করে যাবে, সেই মুহূর্ত থেকে ওই ভেঁপুর শব্দ আমার কানে অন্য রকম শোনাবে। একে বলা হয় ডপলার ইফেক্ট। আলোর ক্ষেত্রেও তা-ই হয়।