অক্টোবর মাসে বিজ্ঞানচিন্তায় সর্বোচ্চ পঠিত ১০টি লেখা লিংকসহ আছে এখানে। একনজরে সেগুলো দেখে নিন।
মার্কিন অণুজীববিজ্ঞানী মেরি এলিজাবেথ ব্রুনকো চলতি বছর চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পেয়েছেন। তাঁর সঙ্গে যৌথভাবে এই পুরস্কার পেয়েছেন আরেক মার্কিন জীববিজ্ঞানী ফ্রেড র্যামসডেল এবং জাপানের চিকিৎসক শিমোন সাকাগুচি। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণে ‘পেরিফেরাল ইমিউন টলারেন্স’ নিয়ে গবেষণার জন্য তাঁরা এই পুরস্কার পেয়েছেন। মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা নিয়ে মৌলিক গবেষণা করেছেন তাঁরা।
চলতি বছর চিকিৎসাবিজ্ঞান ও শারীরতত্ত্বে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন মেরি ব্রুনকো, ফ্রেড রামসডেল এবং শিমন সাগাগুচি। পেরিফেরাল ইমিউন টলারেন্স তথা শরীরের রোগ প্রতিরোধক কোষ জীবাণুদের আক্রমণ করতে গিয়ে যেন নিজের টিস্যু বা অঙ্গকে আক্রমণ না করে, সেই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে গবেষণার জন্য তাঁদের এ পুরস্কার দেওয়া হয়।
আকাশপ্রেমীদের জন্য একটি দারুণ খবর আছে। এই অক্টোবর মাসে রাতের আকাশে দেখা যেতে পারে এক বিরল মহাজাগতিক উৎসব। একই রাতে দুটি উজ্জ্বল ধূমকেতুর সঙ্গে দেখা যাবে উল্কাবৃষ্টির মেলা। সব ঠিক থাকলে, এমন দৃশ্য হয়তো জীবনে একবারই দেখার সুযোগ পাবে পৃথিবীবাসি।
দূর থেকে সূর্যকে মনে হয় বিশাল একটা আগুনের গোলা। সেখানে যেন দিনরাত দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। সেই আগুনের আলো ও উত্তাপেই আলোকিত হচ্ছে পৃথিবী এবং এ গ্রহে টিকে আছে তাবৎ প্রাণিকুল। তবে আমাদের ভাবনায় আসলে ভুল আছে। আপাতত ধরে নিই এই ভাবনাটাই সঠিক। তাহলে সূর্যকে নিভিয়ে ফেলতে চাইলে কী করতে হবে?
এতক্ষণে সবাই জেনে গেছেন, এ বছর পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন জন ক্লার্ক, মিশেল এইচ. দ্যভোরে এবং জন মার্টিনিস নামে তিন মার্কিন বিজ্ঞানী। নোবেল কমিটি এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ‘ম্যাক্রোস্কোপিক কোয়ান্টাম মেকানিক্যাল টানেলিং এবং ইলেকট্রিক সার্কিটে এনার্জি কোয়ান্টাইজেশন গবেষণার জন্য তাঁদের এ পুরস্কার দেওয়া হয়।’ জটিল এই ইংরেজি শব্দগুলোর মানে কী?
জর্ডানিয়ান-মার্কিন রসায়নবিদ ওমর ইয়াঘি চলতি বছর রসায়নে নোবেল পেয়েছেন। তাঁর সঙ্গে যৌথভাবে এই পুরস্কার পেয়েছেন জাপানের সুসুমু কিতাগাওয়া ও অস্ট্রেলিয়ার রিচার্ড রবসন। মেটাল-অর্গানিক ফ্রেমওয়ার্ক নামে নতুন একধরনের আণবিক কাঠামো আবিষ্কারের জন্য তাঁদের এ পুরস্কার দেওয়া হয়।
ঘটনাটি ঘটে গত ২১ অক্টোবর, মঙ্গলবার। ঘটনাস্থল রাঙামাটির বরকল উপজেলার সুবলং ইউনিয়নের বরুণাছড়ি এলাকা। স্থানীয় বাসিন্দারা সকালে কাপ্তাই হ্রদের ধারে একটি হস্তিশাবকের মৃতদেহ ভাসতে দেখেন। মৃতদেহটি মা হাতিসহ একদল বুনো হাতি ঘিরে রেখেছিল। খবর পেয়ে প্রাণিসম্পদ ও বন বিভাগের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছান। কিন্তু যখনই বন বিভাগের কর্মীরা বিরল প্রজাতির এই গোলাপি হাতি শাবকটির মৃতদেহ উদ্ধারের জন্য এগোতে চেষ্টা করেন, তখনই মা হাতিসহ পালের সদস্যরা তেড়ে এসে বাধা দেয়। হাতির এই পাহারার কারণে শাবকটির মৃতদেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
চলতি বছর চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পেয়েছেন জাপানের গবেষক শিমন সাকাগুচি। তাঁর সঙ্গে যৌথভাবে এই পুরস্কার পেয়েছেন আরও দুই মার্কিন বিজ্ঞানী ফ্রেড র্যামসডেল এবং মেরি ব্রুনকো। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণে ‘পেরিফেরাল ইমিউন টলারেন্স’ নিয়ে গবেষণার জন্য তাঁরা এই পুরস্কার পেয়েছেন। মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা নিয়ে মৌলিক গবেষণা করেছেন তাঁরা।
আমাদের মস্তিষ্কই পুরো শরীরকে নিয়ন্ত্রণ করে, কথাটা মোটামুটি সবার জানা। কিন্তু মস্তিষ্ক এই কাজটি কীভাবে করে? বিদ্যুতের সাহায্যে। আমাদের স্নায়ুতন্ত্র বা নার্ভ সিস্টেম হলো শরীরের নিজস্ব বৈদ্যুতিক তার। এই তারের মধ্য দিয়েই মস্তিষ্ক থেকে সংকেত বা নির্দেশ আমাদের হাত, পা এবং অন্যান্য অঙ্গে পৌঁছায়।
শিরোনাম পড়ে অবাক হয়েছেন হয়তো। কিংবা ভাবছেন, সায়েন্স ফিকশন মুভির কাহিনি। আসলে তা নয়। ঘটনা ১০০ ভাগ সত্যি। আমাদের মস্তিষ্ক নিয়মিতই নিজের কিছু অংশকে খেয়ে ফেলে। এবং এটা আমাদের দেহের জন্য অত্যন্ত জরুরি। যে অদ্ভুত প্রক্রিয়ায় এ ঘটনা ঘটে, তার বৈজ্ঞানিক নাম ফ্যাগোসাইটোসিস (Phagocytosis)। ঠিক ধরেছেন, ঘটনার মতো নামটাও অদ্ভুত। কিন্তু জিনিসটা কী? কেনই-বা মস্তিষ্ক নিজেই নিজের কিছু অংশকে খেয়ে ফেলবে?