বিজ্ঞান কল্পগল্প বিজ্ঞানচিন্তা
নিচে একটা নদী বয়ে যাচ্ছে। ওরা প্রায়ই আসে এই ব্রিজটার ওপর।
নিজেদের ধ্বংস হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিলে তাকে সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়।
৩০ দিন পর ও আবার আমাকে বিদায় জানিয়ে চলে গেল।
নিচের রাস্তায় গাড়ির হর্ন প্রকট হয়ে ওঠার আগেই ফোন বাজে।
সাত ফুটের কাছাকাছি লম্বা ভদ্রলোকের ব্যক্তিত্বই অন্য রকম।
মহাবিশ্বের যেখানে একগাদা সুর-বেসুরের সমষ্টি হওয়ার কথা ছিল, সেখানে এটি হয়ে আছে অদ্ভুত, অস্বস্তিকর নীরব।
ইন্টারনেট না থাকায় যেন স্বস্তি ফিরে এসেছে।
তরবারির আগা থেকে লাল রক্ত ঝরছে টুপ টুপ করে।
আচ্ছা, স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে জনমানবশূন্য একটা গ্রহে জীবন কাটানোর অনুভূতিটা কেমন?
দুই লক্ষ বছর পরের ঘটনা। মেশিন–সভ্যতা চরম বিকশিত হয়েছে।
সন্ধ্যা নেমেছে, ঘরে আবছা আলো। মাইদুল বাতি জ্বালে। কিন্ত কাউকে দেখতে পায় না। চারপাশটা ভালো করে দেখে নেয়। কিন্তু কোথাও কেউ নেই।
কারণ বেঁচে থাকাটা খুব কষ্টকর। এতটাই যে বারবার মনে হয় সে এক অন্য কোনো ব্যক্তির জীবন বয়ে নিয়ে চলেছে, যে জীবন কোনোভাবেই সুখের নয়।
মানুষ না যোরোর কথা শুনল, না তাঁর ব্যাখ্যা বুঝল। এআইরা সিদ্ধান্ত নিল, যোরো থাকবেন না। তারা নিয়োগ করল একজন মানুষকে।
মানুষ স্বাভাবিক মৃত্যুকে অনেকখানিই প্রলম্বিত করতে পেরেছে।
মনোনকে জাপানি লোককাহিনির এক অশুভ অশরীরী আত্মা, যা কিনা মানুষের ওপর ভর করে।
