বায়োটিন শব্দটি যেভাবে পেলাম

নতুন কিছু আলাদাভাবে চিহ্নিত করাসহ নানা কারণেই নাম দিতে হয়। বিজ্ঞান আর প্রযুক্তির ক্ষেত্রেও কথাটি সত্য। এসব নামের পেছনেও লুকিয়ে থাকে মজার ইতিহাস। আজ দেখা যাক, বায়োটিন শব্দটি কী করে আমাদের হলো?

কিছু ভিটামিন এখনো পুরোনো পদ্ধতি বা ইংরেজি বর্ণমালায় দেওয়া নামেই পরিচিত। আমরা এখনো এই ভিটামিনগুলোকে আগের নামেই ডাকি। যেমন ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন ডি, ভিটামিন ই এবং ভিটামিন কে। তবে ভিটামিন বি কমপ্লেক্সের কিছু সদস্যের ইংরেজি বর্ণমালার বদলে তাদের পারমাণবিক গঠনের ওপর ভিত্তি করে নাম দেওয়া হয়েছিল। কারণ, একসময় এই পদ্ধতিই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল। এর উদাহরণ, ভিটামিন বি কমপ্লেক্সের সদস্য বায়োটিন (Biotin)। বায়োটিন নামটি এসেছে গ্রিক ভাষা থেকে, যার অর্থ ‘জীবন’। জীবন্ত কোনো কিছু থেকে পাওয়া খাবারে এ ভিটামিনটি পাওয়া যায় বলেই এমন নামকরণ।

এই সিরিজের আরও লেখা পড়ুন

লিথিয়াম শব্দটি যেভাবে পেলাম

ভাইরাস শব্দটি যেভাবে পেলাম

ভিটামিন শব্দটি যেভাবে পেলাম

রিবোফ্লাভিন শব্দটি যেভাবে পেলাম

কুরিয়াম শব্দটি কীভাবে পেলাম

অ্যালজেবরা শব্দটা যেভাবে পেলাম

এনার্জি শব্দটা বিজ্ঞানে যেভাবে এল

অণুচক্রিকা শব্দটা কীভাবে পেলাম

ইনফ্রারেড নামটি যেভাবে পেলাম

জিন শব্দটি কীভাবে পেলাম

হিমোগ্লোবিন শব্দটা কীভাবে এল

ক্যালসিয়াম শব্দটি কীভাবে পেলাম

ক্রোমোজম শব্দটি যেভাবে এলো

পটাশিয়াম শব্দটা যেভাবে পেলাম

আর্গন নামটি কীভাবে পেলাম

ভ্যাকসিন শব্দটি যেভাবে পেলাম

নাইট্রোজেন শব্দটি যেভাবে পেলাম

ফলিক অ্যাসিড শব্দটি যেভাবে পেলাম

ফসফরাস শব্দটি যেভাবে পেলাম